1. abrajib1980@gmail.com : মো: আবুল বাশার রাজীব : মো: আবুল বাশার রাজীব
  2. abrajib1980@yahoo.com : মো: আবুল বাশার : মো: আবুল বাশার
  3. farhana.boby87@icloud.com : Farhana Boby : Farhana Boby
  4. mdforhad121212@yahoo.com : মোহাম্মদ ফরহাদ : মোহাম্মদ ফরহাদ
  5. shanto.hasan000@gmail.com : রাকিবুল হাসান শান্ত : রাকিবুল হাসান শান্ত
  6. masum.shikder@icloud.com : Masum Shikder : Masum Shikder
  7. shikder81@gmail.com : Masum shikder : Masum Shikder
  8. riyadabc@gmail.com : Muhibul Haque :

সামষ্টিক অর্থনীতির গতি ঊর্ধ্বমুখী

  • Update Time : বুধবার, ২৩ জুন, ২০২১
  • ২২৪ Time View

ওয়েব ডেস্ক: আগামী অর্থবছরে অনেক চ্যালেঞ্জ থাকলেও দেশের সামষ্টিক অর্থনীতির গতি ঊর্ধ্বমুখী বলে দাবি করেছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।

বুধবার (২৩ জুন) দুপুরে অর্থমন্ত্রীর সভাপতিত্বে ভার্চুয়ালি ১৮তম অর্থনৈতিক বিষয়ক সংক্রান্ত ও ২২তম সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়, বৈঠক শেষে তিনি সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।

এদিনের অর্থনৈতিক সংক্রান্ত সভায় একটি এজেন্ডা এবং ক্রয় সংক্রান্ত কমিটির সভায় ১৬টি প্রকল্পের অনুমোদন দেয়া হয়েছে। ক্রয় সংক্রান্ত কমিটির অনুমোদিত ১৬ প্রস্তাবের মোটর অর্থের পরিমাণ ১ হাজার ৩৯ কোটি ৩ লাখ ৩২ হাজার ৮৬৮ টাকা।

আগামী অর্থবছরে বিশেষ প্রণোদনায় কালো টাকা সাদা করার সুযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে মন্ত্রী বলেন, ‘এ বিষয়ে জানতে আপনাদের আরও কয়েকটা দিন অপেক্ষা করতে হবে। আমরা অর্থ বিলটি সংসদে পাস করব ২৯ তারিখে, সে পর্যন্ত আপনাদের অপেক্ষা করতে হবে।’

নতুন অর্থবছরে সামষ্টিক অর্থনীতিতে কী ধরনের চ্যালেঞ্জ দেখছেন এবং সামনের অর্থবছরে পরিকল্পনা কী জানতে চাইলে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘চ্যালেঞ্জ অনেক, চ্যালেঞ্জ নেই তা বলব না। আমরা চ্যালেঞ্জগুলোকে সবসময় সুযোগ হিসেবে চিন্তা করি। কারণ ইতিহাস থেকে আমরা দেখেছি অর্থনৈতিক দেশ থেকে যখনই কোনো চ্যালেঞ্জ আসে তাদের অপরচুনিটি বাড়ে। আমরা মনে করি আমাদের অপরচুনিটিও বাড়বে। এর মাঝে আমাদের এই বছর শেষের দিকে চলে এসেছে, এখানেও আমরা দেখেছি তুলনামূলক বছরের প্রথম থেকে শুরু করি। বছর শেষে আমাদের সামষ্টিক অর্থনীতির গতিবিধি অনেক ঊর্ধ্বমুখী। অনেকেই ধারণা করেছিলেন আমরা অর্জন করতে পারব না, আমরা সেটি পেরেছি। প্রধানমন্ত্রীর সময়োপযোগী সিদ্ধান্তের কারণে আমরা এটি করতে পেরেছি। আমাদের রেভিনিউ অর্জন ছিল আমাদের প্রধান সমস্যা। রেভিনিউ অর্জন এখন আমাদের ১৭ শতাংশ গ্রোথ। আমাদের এক্সপোর্টেও ১৪ শতাংশ গ্রোথ আছে। রিজার্ভের পরিমাণও ৪৬ বিলিয়ন ডলার ছুঁই ছুঁই করছে, এ মাসেই ৪৬ বিলিয়ন ডলার হয়ে যাবে। রেমিট্যান্সের পরিমাণ ২৫ বিলিয়ন ডলার, গত বছর ১৮ বিলিয়ন ডলার ছিল।’

ঘাটতি বাজেট বাস্তবায়নে সামনে কোন চ্যালেঞ্জ দেখছেন কি-না জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘বাজেট ঘাটতি এ বছর পৃথিবীর সব দেশই অনুসরণ করছে। আমরা যে কাজটি গত বছর করেছিলাম, প্রথমেই আমরা প্রণোদনা প্যাকেজ দিয়েছি। আমরা জনগণের কাছে টাকার যোগান দিয়েছি বিভিন্ন প্রক্রিয়ায়। এতে সবাই অন্তত খাবার পেয়েছে, মোটামুটিভাবে তারা তাদের জীবন-জীবিকা নির্বাহ করতে পেরেছে। এইজন্য আমি বলি বাজেটে ঘাটতি আমাদের একার নয়, সবার। জাতিসংঘের মহাসচিব প্রত্যেক দেশের রাষ্ট্রপ্রধানের কাছে অনুরোধ করেছেন যাতে এই বিষয়টি সাংঘর্ষিক না হয়। আমরা সেটিই অনুসরণ করেছি তা বলব না, আমরা অনেক আগে থেকেই প্রধানমন্ত্রী আমাদের দিয়ে সেই কাজটি শুরু করেছে এই দেশে। আমাদের বাজেট ঘাটতির পরিমাণ জিডিপির ৬ দশমিক ২ শতাংশ। আমেরিকার বাজেট ঘাটতি ১৮ দশমিক ৭২ শতাংশ, ভারতের ১৩ দশমিক ০৭ শতাংশ, জাপানের ১২ দশমিক ৯ শতাংশ, চায়নার ১১ দশমিক ৮৮ শতাংশ, ইন্দোনেশিয়ার ৮ দশমিক ৯৬ শতাংশ এবং ভিয়েতনামের ৬ দশমিক ২ শতাংশ। ধনী অথবা ধনী নয়, উন্নয়নশীল অথবা উন্নত দেশের সবাই কিন্তু এই বাজেট ঘাটতি নিয়েই এগিয়ে যাচ্ছে।’

Please Share This Post in Your Social Media

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ দেখুন..